B

20795167

The Great Race: Tortoise vs. Hare

        কচ্ছপ ও খরগোশের দৌড় প্রতিযোগিতা



অনেক দিন আগের কথা। এক বনভূমিতে খরগোশ আর কচ্ছপ একসাথে বসবাস করত। খরগোশ ছিল খুবই দ্রুতগামী আর আত্মবিশ্বাসী, আর কচ্ছপ ছিল ধীর-স্থির ও পরিশ্রমী। একদিন খরগোশ কচ্ছপকে ঠাট্টা করে বলল, “তুই এত ধীরে চলিস, তোকে দেখতে দেখতে ঘুম পায়! দৌড়ের প্রতিযোগিতায় তুই তো আমার ধারে-কাছেও আসতে পারবি না।”


কচ্ছপ মৃদু হেসে বলল, “দ্রুতগামী হলেই তো সবসময় জয়ী হওয়া যায় না বন্ধু। চলো, একটা দৌড় প্রতিযোগিতা করি, দেখা যাক কে জেতে।”


খরগোশ তো শুনে হেসেই কুটি কুটি! সে ভেবেই পাচ্ছিল না যে এমন ধীরজ প্রাণী কিভাবে তাকে চ্যালেঞ্জ করে। তবে খেলার মজা হবে ভেবে সে রাজি হয়ে গেল। বনের অন্যান্য প্রাণীরাও এ খবর শুনে ভিড় করল প্রতিযোগিতা দেখতে।


একটি নির্দিষ্ট দিন ও সময় ঠিক করা হলো। এক জায়গা থেকে শুরু করে বনপথ ধরে আরেক জায়গায় গিয়ে দৌড় শেষ হবে। সবার সামনে থেকে হরিণ বিচারক হিসেবে দাঁড়িয়ে ঘণ্টা বাজিয়ে দৌড় শুরু করল।


খরগোশ শুরুতেই খুব দ্রুত ছুটল। সে কচ্ছপকে অনেক পেছনে ফেলে দিল। পথে এক বড় গাছতলায় এসে খরগোশ ভাবল, “এই কচ্ছপ তো এখনো অনেক পেছনে। একটু বিশ্রাম নিই। ঘুমিয়ে নেই, পরে দৌড়ে ঠিক পৌঁছে যাব।”


সে গাছতলায় বসে আরাম করে ঘুমিয়ে পড়ল। এদিকে কচ্ছপ থামল না। সে ধীরে ধীরে, এক পা এক পা করে এগোতে লাগল। তার মুখে ছিল একাগ্রতা, আর মনে ছিল আত্মবিশ্বাস।


ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে গেল, খরগোশ তখনো ঘুমিয়ে। অবশেষে কচ্ছপ গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গেল। সবাই হর্ষধ্বনি দিয়ে তাকে স্বাগত জানাল।


যখন খরগোশ ঘুম থেকে উঠল, সূর্য প্রায় অস্ত যাচ্ছে। সে ছুটে গন্তব্যে পৌঁছাল, কিন্তু দেখে কচ্ছপ ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে এবং সবাই তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছে।


খরগোশ লজ্জায় মাথা নিচু করল। সে বুঝতে পারল, অহংকার আর অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস সবসময় ভালো ফল দেয় না।


**নীতিকথা:** ধৈর্য, একাগ্রতা এবং নিয়মিত পরিশ্রমের মাধ্যমে যে কেউ সাফল্য লাভ করতে পারে, এমনকি যারা গতি বা সামর্থ্যে পিছিয়ে থেকেও।

"Regal Radiance: Jewels Fit for Royalty"

 "Regal Radiance: Jewels Fit for Royalty"




Step into a world of opulence and majesty with

 our featured collection, "Regal Radiance." This

 assortment of divine dresses is inspired by the

 most valuable crowns owned by the royal

 family – a spectacular fusion of diamonds,

 rubies, and gold. Each gown in this collection

 is a testament to timeless elegance,


adorned with intricate detailing that mirrors

 the grandeur of royal treasures. Immerse

 yourself in the regal allure of these dresses, 


as they capture the essence of a bygone era

 where luxury and refinement reigned

 supreme. Indulge in the enchantment of

 "Regal Radiance" and let every step you take

 be a regal proclamation of your own

 extraordinary grace. 


More



The 7 Most Expensive Royal Jewellery Pieces Ever

"Unveiling Opulence: The 7 Most Expensive Royal Jewellery Pieces Ever"


Markus spiske



The Imperial Crown of Russia: A symbol of regal extravagance, this masterpiece is adorned with diamonds, sapphires, and pearls, embodying the opulence of Russian royalty.


The Hope Diamond: With a storied past and an illustrious blue hue, this gem has graced the necks of various royals, becoming a timeless emblem of luxury and wealth.


The Koh-i-Noor Diamond: Possessing a rich history, this diamond has passed through the hands of numerous rulers, each contributing to its legacy, making it one of the most coveted gems in the world.


The Queen's Burmese Ruby Tiara: Crafted with precision and featuring rare Burmese rubies, this tiara is a testament to the Queen's enduring style and the priceless value of exceptional gemstones.


The Grand Duchess Vladimir Tiara: A masterpiece from the Romanov collection, this tiara boasts diamonds, emeralds, and pearls, reflecting the grandeur of Russia's imperial history.


The Crown Jewels of the United Kingdom: A dazzling ensemble of crowns, scepters, and orbs, these pieces, including the Koh-i-Noor Diamond, symbolize the monarchy's rich heritage and cultural significance.


The Lovers' Knot Tiara: Famously worn by Princess Diana, this tiara is a delicate blend of pearls and diamonds, carrying sentimental value and contributing to its extraordinary price tag.


In a world where royalty and extravagance intersect, these seven royal jewellery pieces stand as shining examples of wealth, history, and the enduring allure of precious gemstones. Each piece not only tells a tale of opulence but also reflects the cultural and historical legacy of the r.


Ambani's expensive diamond jewellery

 অম্বানীদের দেওয়া ৪৫১ কোটির হিরের হার কোথায় গেল? শ্লোকার বিয়ের উপহার নিয়ে প্রশ্ন?

  নানা সংবাদমাধ্যমের খবর, শ্লোকাকে বিয়েতে ওই হিরের হার দিয়েছিলেন মুকেশ এবং নীতা অম্বানী। হারটির দাম তখন ছিল প্রায় ৪৫১ কোটি টাকা।



সাত রাজার ধন মানিক তাঁর সংগ্রহে কিছু কম নেই। দুনিয়ার নামী-দামি হিরে, চুনি, পান্না, মুক্তো— কী নেই। দুনিয়ার সব থেকে দামি হিরের নেকলেসও নাকি রয়েছে শ্লোকা মেহতা অম্বানীর কাছেই। বিয়েতে উপহার পেয়েছিলেন। সেই হিরের নেকলেস নাকি এখন বাজার থেকেই হাপিস! কী ভাবে?


মোওয়াদ সংস্থার তৈরি একটি হিরের নেকলেস রয়েছে শ্লোকার। সেই নেকলেসে বসানো রয়েছে দুর্লভ এক সোনালি হিরে। নেকলেসটি এখন আর নেই।


দুনিয়ার নাম করা গয়না প্রস্তুত এবং বিক্রয়কারী সংস্থাগুলির মধ্যে অন্যতম হল মোওয়াদ। উনিশ শতকে তৈরি হয়েছিল এই গয়নার সংস্থা। দুর্লভ হিরে, জহরত দিয়ে গয়না বানায় তারা। সেই সংস্থার তৈরি হিরের হার রয়েছে শ্লোকার।


সংবাদমাধ্যমের খবর, শ্লোকাকে বিয়েতে ওই হিরের হার দিয়েছিলেন মুকেশ এবং নীতা অম্বানী। হারটির দাম তখন ছিল প্রায় ৪৫১ কোটি টাকা।
২০১৯ সালের ৯ মার্চ মুকেশ-নীতার ছেলে আকাশের সঙ্গে বিয়ে হয় শ্লোকার। সেই বিয়েতে বড় বউমাকে উপহার দিয়েছিলেন অম্বানীরা।
কেন বিশেষ সেই নেকলেস? সেই নেকলেস গলায় পরলে মনে হবে, দু’দিক থেকে নেমে এসেছে দু’টি পাতার ছড়া। নীচে ঝুলছে সোনালি হিরে। সেই সোনালি হিরেই হল নেকলেসের মূল বৈচিত্র।



সেই সোনালি হিরে ১৯৮০ সাল নাগাদ আফ্রিকার কঙ্গোতে মিলেছিল। খনি থেকে উত্তোলন করা পাথরের মধ্যে সেই সোনালি হিরে খুঁজে পেয়েছিল নাকি ছোট্ট এক মেয়ে।
নেকলেসে বসানোর আগে সেই হিরে বিভিন্ন প্রদর্শশালায় প্রদর্শিত হয়েছিল। ওয়াশিংটন ডিসির স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউশনেও প্রদর্শিত হয়েছিল সেই হিরে।
এর পরেই মোওয়াদ সংস্থা সেই হিরে বসিয়ে তৈরি করে অমূল্য নেকলেস। ২০১৩ সালে দোহায় একটি প্রদর্শনীতে প্রথম বার জনসমক্ষে আনা হয়েছিল নেকলেসটি।
ওই ‘নিখুঁত’ সোনালি হিরের ওজন ৪০৭.৪৮ ক্যারট। ওই হিরের জন্যই নাকি নেকলেসটির অত দাম। হলুদ হিরে ছাড়াও নেকলেসে রয়েছে ৯১টি সাদা ঝকঝকে হিরে, যেগুলির মোট ওজন ২০০ ক্যারেট।



ওই ৯১টি সাদা হিরে এক-একটি এক আকারে কাটা হয়েছে। কোনওটি গোলাকৃতি বা চৌকো, কোনওটি ডিম্বাকৃতি, কোনওটি আবার হৃদয়ের আকারের। সেই হিরেগুলিকে ধরে রেখেছে গোলাপি সোনার শাখা-প্রশাখা।
নেকলেসটির নাম ‘মোওয়াদ ল’ইনকম্পারেবল’। দুনিয়ার সব থেকে দামি নেকলেসের শিরোপা পেয়েছে সে। এর বর্তমান দাম ৬ কোটি আমেরিকান ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় ৪৯২ কোটি টাকা।
২০২২ সালে সদবি নিলামঘরে এই নেকলেস প্রদর্শন করা হয়েছিল। সেখানে দেখা গিয়েছিল, নেকলেসের নীচে ঝোলা সেই সোনালি হিরে নতুন করে কাটা হয়েছে। এর ফলে সেই হিরের গভীরতা আর ঔজ্জ্বল্য আরও বেড়ে গিয়েছিল।



নতুন করে হিরে কেটে পালিশের কারণে নেকলেসের ওজন কমে গিয়েছিল ১০৪.৩৮ ক্যারেট। সোনালি হিরের ওজন কমে গিয়ে হয়েছিল ৩০৩.১০ ক্যারেট।
জানা গিয়েছে, এ ভাবেই নাকি শ্লোকার সেই নেকলেস হারিয়ে গিয়েছে। পেয়েছে নতুন রূপ।
হিরে ব্যবসায়ীর মেয়ে শ্লোকাকে প্রায়ই দামি গয়না পরে সাজতে দেখা যায়। শ্লোকার সংগ্রহে এ রকম দামি হিরের গয়না আরও রয়েছে।



নিজের বিয়েতে লাল জরদৌসি লেহঙ্গার সঙ্গে হিরে বসানো কুন্দন আর পোলকির গয়না পরেছিলেন শ্লোকা। চোকারের সঙ্গে রানিহার শোভা পেয়েছিল শ্লোকার গলায়। সঙ্গে ম্যাচিং করা দুল, নথ আর টিকলি-টায়রা।
শ্লোকার বিয়ের হার-দুলে হিরের সঙ্গে বসানো ছিল সবুজ পান্না। শ্লোকার বিয়ের সেই হারের দাম ছিল নাকি প্রায় ৩ কোটি টাকা। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আনা হয়েছিল হিরেগুলি। এ রকম বহু হিরের গয়না নাকি রয়েছে অম্বানীর পুত্রবধূর।


Featured Post

The Great Race: Tortoise vs. Hare

        কচ্ছপ ও খরগোশের দৌড় প্রতিযোগিতা অনেক দিন আগের কথা। এক বনভূমিতে খরগোশ আর কচ্ছপ একসাথে বসবাস করত। খরগোশ ছিল খুবই দ্রুতগামী আর আত্মবিশ...